Academy

মুক্তিযোদ্ধার সন্তান দুলু মিয়া ১৯৭৫ সালের ৩রা নভেম্বর ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কারারক্ষী হিসেবে কর্মরত ছিলেন। গভীর রাতে তিনি দেখতে পান একদল সশস্ত্র লোক কারাগারের বিশেষ সেলে প্রবেশ করে কয়েকজনকে হত্যা করেছে। দুলু মিয়া এ কথা তার বাবাকে জানান। তার বাবা তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় বলেন যে, এ হত্যার মূল উদ্দেশ্য হলো- বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের অর্জনসমূহ ধ্বংস করা।

Created: 1 year ago | Updated: 5 months ago
Updated: 5 months ago
Ans :

যে তহবিল থেকে প্রসূত নারীদের অনুদান প্রদান করা হয় সেই তহবিল হচ্ছে 'ল্যাকটেটিং মাদার সহায়তা তহবিল'।

1 year ago

বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়

🌍 বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় – নবম-দশম শ্রেণি | SSC | NCTB অনুমোদিত

আপনি কি খুঁজছেন “বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় নবম-দশম শ্রেণি PDF”, সহজ ব্যাখ্যা, অথবা প্রশ্ন–উত্তর?

SATT Academy–তে আপনাকে স্বাগতম! এখানে পাবেন অধ্যায়ভিত্তিক সহজ ভাষায় ব্যাখ্যা, লাইভ টেস্ট, ভিডিও লেকচার, এবং PDF ডাউনলোড সুবিধা — সম্পূর্ণ বিনামূল্যে!


📘 অধ্যায়ের প্রধান বিষয়সমূহ:

  • বাংলাদেশের ভূগোল ও ইতিহাস
  • বাংলাদেশের অর্থনীতি ও সামাজিক অবস্থা
  • বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য
  • বাংলাদেশের প্রশাসনিক ব্যবস্থা ও সাম্প্রতিক উন্নয়ন
  • বিশ্ব ভূগোল ও পরিবেশ
  • বিশ্ব ইতিহাস ও সভ্যতা
  • আন্তর্জাতিক সম্পর্ক ও বিশ্ব রাজনীতি
  • বিশ্ব অর্থনীতি ও উন্নয়ন বিষয়ক সংকট ও সমাধান

✅ এখানে যা পাবেন:

  • প্রতিটি অধ্যায়ের সহজ ও পরিষ্কার ব্যাখ্যা
  • বোর্ড পরীক্ষা অনুযায়ী CQ ও MCQ প্রশ্ন–উত্তর
  • লাইভ টেস্ট – নিজেকে পরীক্ষা করার জন্য
  • ভিডিও লেকচার ও অডিও ব্যাখ্যা
  • সরকারি PDF ডাউনলোড লিংক
  • কমিউনিটি সম্পাদিত ও যাচাইকৃত কনটেন্ট

📥 সরকারি (NCTB) PDF ডাউনলোড লিংক:

🔗 বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় – নবম-দশম শ্রেণি PDF ডাউনলোড

(লিংকে ক্লিক করে বইটি অনলাইনে পড়তে বা ডাউনলোড করতে পারবেন)


👨‍👩‍👧‍👦 উপকারিতা:

  • SSC পরীক্ষার্থীদের জন্য: পরীক্ষার জন্য উপযোগী প্রস্তুত কনটেন্ট
  • শিক্ষকদের জন্য: ক্লাসে পড়ানোর জন্য সহায়ক
  • অভিভাবকদের জন্য: সন্তানদের শিক্ষায় সহায়তা
  • টিউটর ও কোচিং শিক্ষকদের জন্য: প্রশ্ন ও রিভিশন উপকরণ

⚙️ কীভাবে ব্যবহার করবেন:

  • অধ্যায় থেকে প্রয়োজনীয় অংশ নির্বাচন করুন
  • প্রশ্ন–উত্তর ও ব্যাখ্যা পড়ুন
  • লাইভ টেস্টে অংশ নিয়ে নিজেকে যাচাই করুন
  • প্রয়োজন হলে PDF ডাউনলোড করুন
  • ভিডিও লেকচার দেখুন ও আরও ভালো শেখার জন্য ব্যবহার করুন

✨ কেন SATT Academy?

✔️ ১০০% ফ্রি ও সহজে ব্যবহারযোগ্য প্ল্যাটফর্ম
✔️ NCTB বইয়ের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ কনটেন্ট
✔️ লাইভ টেস্ট, ভিডিও ও ইন্টার‍্যাক্টিভ ফিচার
✔️ মোবাইল-ফ্রেন্ডলি ডিজাইন
✔️ কমিউনিটি দ্বারা যাচাইকৃত তথ্য


🔍 সার্চ-সহায়ক কীওয়ার্ড:

  • বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় নবম দশম শ্রেণি
  • Bangladesh & World Introduction Class 9 10
  • SSC Bangladesh & World Introduction PDF
  • বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় MCQ CQ SSC
  • NCTB Bangladesh & World Introduction Class 9 10
  • SATT Academy Bangladesh & World Introduction

🚀 এখনই শুরু করুন!

SATT Academy–এর মাধ্যমে অধ্যায়ভিত্তিক প্রশ্ন–উত্তর, ভিডিও ব্যাখ্যা ও PDF সহ বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়–এর পড়াশোনা শুরু করুন — সবার জন্য বিনামূল্যে।

🌟 SATT Academy – আধুনিক ও সহজ শিক্ষার বিশ্বস্ত সঙ্গী।

Content added By

Related Question

View More

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকে 'গণযুদ্ধ' বা 'জনযুদ্ধ' নামে আখ্যা দেওয়া হয়েছে।

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে মুজিবনগর সরকার গঠন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মুক্তিযুদ্ধকে সঠিকভাবে পরিচালনা, সুসংহত করা এবং মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে বিশ্বজনমত গঠনের লক্ষ্যে ১৯৭০-এর নির্বাচনে নির্বাচিত জাতীয় ও প্রাদেশিক পরিষদের প্রতিনিধিদের নিয়ে ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল মুজিবনগর সরকার গঠন করা হয়। ওই দিনই আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষিত হয় 'বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা আদেশ'।

আরিফার বাবা স্বাধীন বাংলা বেতারের শিল্পী ছিলেন। স্বাধীন বাংলা বেতার একটি গণমাধ্যম। অর্থাৎ, আরিফার বাবা গণমাধ্যমে কাজ করতেন। মুক্তিযুদ্ধে উক্ত মাধ্যম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে গণমাধ্যমের ভূমিকা অপরিসীম। সংবাদপত্র ও স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র এ ব্যাপারে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে। ২৬ মার্চ চট্টগ্রাম বেতারের শিল্পী ও সংস্কৃতিকর্মীরা স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র চালু করেন। পরে এটি মুজিবনগর সরকারের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হয়। স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র সংবাদ, দেশাত্মবোধক গান, মুক্তিযোদ্ধাদের বীরত্বগাথা, রণাঙ্গনের নানা ঘটনা ইত্যাদি দেশ ও জাতির সামনে তুলে ধরে সাধারণ মানুষকে যুদ্ধের প্রতি অনুপ্রাণিত করে। এছাড়া মুক্তিযোদ্ধাদের সাহস জুগিয়ে বিজয়ের পথ সুগম করে। এছাড়া মুজিবনগর সরকারের প্রচার সেলের তত্ত্বাবধানে 'জয় বাংলা' পত্রিকা মুক্তিযুদ্ধে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। অতএব বলা যায়, আরিফার বাবার মতো সংস্কৃতিকর্মী এবং প্রচারমাধ্যম মুক্তিযুদ্ধকে এগিয়ে নিয়ে যেতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

স্বাধীনতা অর্জন ত্বরান্বিত করার ক্ষেত্রে আরিফার মায়ের মতো অনেক নারীর ভূমিকাই ছিল তাৎপর্যপূর্ণ।

উদ্দীপকে উল্লিখিত আরিফার মা মুক্তিযোদ্ধাদের ক্যাম্পে খাবার সরবরাহ করতেন। মাঝে মাঝে সেখানে গিয়ে আহত মুক্তিযোদ্ধাদের সেবা করতেন। আরিফার মায়ের ন্যায় মুক্তিযুদ্ধে নারীদের ভূমিকা ছিল গৌরবোজ্জ্বল। ১৯৭১ সালের মার্চের প্রথম থেকেই দেশের প্রতিটি অঞ্চলে যে সংগ্রাম পরিষদ গঠিত হয়, তাতে নারীদের বিশেষ করে ছাত্রীদের অংশগ্রহণ ছিল স্বতঃস্ফূর্ত। মুক্তিযোদ্ধা শিবিরে পুরুষের পাশাপাশি নারীরা অস্ত্রচালনা ও গেরিলা যুদ্ধের প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে সরাসরি মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেন। অপরদিকে, সহযোদ্ধা হিসেবে আহত মুক্তিযোদ্ধাদের সেবা-শুশ্রুষা, মুক্তিযোদ্ধাদের আশ্রয়দান ও তথ্য সরবরাহ করে যুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন এদেশের অগণিত নারী মুক্তিসেনা। পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী কর্তৃক ধর্ষিত হন প্রায় তিন লক্ষ মা-বোন। তারাও মুক্তিযোদ্ধাদের সহযাত্রী এবং ত্যাগের স্বীকৃতি হিসেবে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সরকারিভাবে তাদেরকে 'বীরাঙ্গনা' উপাধিতে ভূষিত করেন।

উপরিউক্ত আলোচনার আলোকে বলা যায়, স্বাধীনতা অর্জন ত্বরান্বিত করার ক্ষেত্রে আরিফার মায়ের মতো অনেক নারীই তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।

5 গণপরিষদ কী? ব্যাখ্যা কর। (অনুধাবন)

Created: 1 year ago | Updated: 5 months ago
Updated: 5 months ago

কোনো দেশের সংবিধান রচনার জন্য নির্বাচিত প্রতিনিধিদের নিয়ে যে পরিষদ বা কমিটি গঠন করা হয়, তাকে গণপরিষদ (Constituent Assembly) বলে। যেমন- স্বাধীন বাংলাদেশের সংবিধান রচনার জন্য ১৯৭২ সালের ২৩ মার্চ বঙ্গবন্ধু 'বাংলাদেশ গণপরিষদ' নামে একটি আদেশ জারি করেন। এ আদেশবলে ১৯৭০ সালের নির্বাচনে জাতীয় ও প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচিত সদস্যগণ গণপরিষদের সদস্য বলে পরিগণিত হন।

 

উদ্দীপকে দুলু মিয়ার দেখা হত্যাকাণ্ডটি আমার পঠিত বিষয়বস্তু ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বরের জেলহত্যা ঘটনার সাথে সম্পৃক্ত।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার পর তৎকালীন বাণিজ্যমন্ত্রী খন্দকার মোশতাক আহমেদ রাষ্ট্রপতির পদে আসীন হন। তারপর ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর গভীর রাতে ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের খুনিচক্র সেনাসদস্যগণ দেশত্যাগের পূর্বে খন্দকার মোশতাকের অনুমতি নিয়ে ঢাকার কেন্দ্রীয় কারাগারের অভ্যন্তরে বেআইনিভাবে প্রবেশ করে সেখানে বন্দি অবস্থায় থাকা মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী জাতীয় চার নেতা যথাক্রমে সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমদ, ক্যাপ্টেন এম. মনসুর আলী ও এ. এইচ. এম. কামারুজ্জামানকে নৃশংসভাবে হত্যা করে।

বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বরের এ হত্যাকাণ্ডটি কলঙ্কময় অধ্যায়। এ পৈশাচিক হত্যাকাণ্ড দেশের জনগণ এবং সেনাবাহিনীর মধ্যে বিরূপ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করে। বাংলাদেশের স্বাধীনতা এবং সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের অর্জনসমূহ ধ্বংস ও দেশকে নেতৃত্বশূন্য করে পাকিস্তানি ভাবাদর্শ প্রতিষ্ঠা করা ছিল এ হত্যাকান্ডের মূল উদ্দেশ্য। উদ্দীপকের দুলু মিয়া মূলত এ হত্যাকাণ্ডের বিষয়টিই স্মৃতিচারণ করেছেন। 

Promotion
NEW SATT AI এখন আপনাকে সাহায্য করতে পারে।

Are you sure to start over?

Loading...